সাইফন সিরাপ এর কাজ কি? সাইফন সিরাপ খেলে কি হয়?
সাইফন সিরাপ এটি ইন্ডিয়াতে তৈরি করা হয়। বাংলাদেশ এই সিরাপ পাওয়া যায় না। এখন সামান্য কিছু ডিলার আছে। এই সিরাপ বাংলাদেশ নকল সিরাপও বাজারজাত করা হয়। তাই আসল সিরাপ চেনার উপায় নেই। এই সিরাপ খেলে রুচি বাড়ে শরীরের ওজন বৃদ্ধি করে। বদহজাম বাড়ায়।
সাইফন সিরাপ খাওয়ার নিয়ম
সাইফন সিরাপ খাওয়ার আগে একজন বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ নিতে পারেন। সাইফন সিরাপ খেলে শরীরের এলার্জি দুর করে থাকে। হাঁপানি জনিত সমস্যা কমে যায়।ঘুমের মাত্রা স্বাভাবিক তুলনায় কিছুটা বেড়েছে যায়, সিরাপটি সেবন করা অবস্থা।
পুদিনা সিরাপ এর উপকারিতা
পুদিনা সিরাপ দেহে খাবার শোষণ ক্ষমতা বাড়ায়। এছাড়াও শরীর দুর্বলতা কমায়।পুদিনা সিরাপ খেলে শরীরের ওজন বৃদ্ধি পায়। চিকন স্বাস্থ্য মোটাতাজা করে। যতদিন খাবেন ঠিক ততদিন স্বাস্থ্য মোটা থাকে।এই ধরনের রুচির সিরাপ খেলে লিভার পাকস্থলীতে অনেক রোগ বাসা বাঁধে। মনে রাখবেন খিদে বাড়ানোর কোনো ওষুধের কথা চিকিৎসা বিজ্ঞানের কোনও কোথাও নাই। কিন্তু আমাদের দেশে অহরহ পুদিনা সিরাপের মতো নানা রকম সিরাপ বাজারজাত হচ্ছে।
সাইফন সিরাপ এর কাজ কি? সাইফন সিরাপ কি কি কাজ করে?
- বদহজম বাড়াতে পারে।
- হাঁপানি জনিত সমস্যা দুর করে।
- কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে।
- লিভারের সমস্যা দুর করে।
আরো পড়ুনঃ মোটা হওয়ার সিনকারা সিরাপ খাওয়ার নিয়ম!
আরো পড়ুনঃ পিউটন সিরাপ কতটা ভয়াবহ , পিউটন সিরাপ ক্ষতিকর দিক
হাই ভি সিরাপ এর উপকারিতা
হাই ভি সিরাপ টি মূলত সেবন করা হয় স্বাস্থ শক্তি বাড়াতে, তবে এই সিরাপটির পার্শপ্রক্রিয়া প্রথমে বেশি দেখা না গেলেও পরবর্তীতে নানা রকম রোগ হয়। কিডনিতে সমস্যা হয় | অতিরিক্ত খাওয়ার পর শরীরে পানি জমে যায়, শরীরে দূর্বলতা দেখা দিতে পারে, এবং কিডনি তে চাপ পড়ে, কিডনি নষ্ট হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। এই ধরনের সিরাপ না খাওয়াই ভালো।
সিনকারা সিরাপ খাওয়ার উপকারিতা
শরীরের জন্য প্রয়োজনীয় প্রাকৃতিক খনিজ, প্রাকৃতিক ভিটামিন পর্যাপ্ত পরিমাণে সিনকারা থেকে পাওয়া যায়। সিনকারা সিরাপ ঋতুতে পরিবারের সবার সেবন যোগ্য। সিনকারা সিরাপটি শিশু থেকে প্রাপ্ত বয়স্ক সকলে খেতে পারে। এটি ওষুধি গাছ-গাছড়ার গুণাগুণ সম্পুর্ণ সিরাপ।
আরো বিস্তারিত পড়ুনঃ সিনকারা খাওয়ার নিয়ম
সাইফন সিরাপ খাওয়ার উচিত হবে কি?
চিকিৎসক এর পরামর্শ ব্যতীত এটি সেবন করবেন না, কারণ অতিমাত্রায় সেবনের ফলে পেটে পীড়া দেখা দিতে পারে, বদহজম বাড়তে পারে, শারীরিক দুর্বলতা কাজ করতে পারে। কাজেই এসব না খেয়ে পুষ্টিকর খাবার খাবেন।অনেকেই এটি ওজন বৃদ্ধির জন্য সেবন করে। চিকিৎসক এর পরামর্শ নিয়ে ডোজ আকারে এটি খেতে পারেন।